এইচএসসি বিএম ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা-২ অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১

সংগত কৱণে শিক্ষাবর্ষের পাঠ্যসূচি পূর্নাঙ্গরূপে সম্পন্ন করা সম্ভব হয়নি । সে প্রেক্ষিতে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বাের্ড ( এনসিটিবি ) এর সহযেগিতায় ২০২১ শিক্ষাবর্ষের বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বাের্ডের এইচএসসি ( বিএম ) শিক্ষাক্রমের দ্বাদশ শ্রেণির বিষয় ও ট্রেড ভিত্তিক পুনর্বিন্যাসকৃত পাঠ্যসূচি প্রস্তুত করা হয়েছে । প্রস্তুতকৃত পুনর্বিন্যাস্ত পাঠ্যসূচি সংশ্লিষ্ট সকলের সদয় অবগতি ও প্রয়ােজনীয় কার্যার্থে ইতঃপূর্বে বাের্ডের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে ।

শ্রেণিএইচএসসি (দ্বাদশ)
বিষয়ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা-২
সপ্তাহদ্বিতীয়
সাল২০২১
অফিসিয়াল ওয়েবসাইটwww.bteb.gov.bd
অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর পেতেhttps://advancedtips24.blogspot.com

অধ্যায় প্রথম

ব্যবসায় পরিচালনায় বস্থাপনার কার্যাবলীর ধারণা বিশ্লেষণ।

  • ব্যবস্থাপনা ধারণা ব্যাখ্যা করতে পারবো।
  • ব্যবস্থাপনার কার্যাবলী বর্ণন করতে পারবাে
  • একজন উত্তম ব্যবস্থাপকের পুণাবী ব্যাখ্যা করতে পারবাে।
  • ব্যবস্থাপনার ধারণা ব্যাখ্যা করতে হবে ।



HSC BM Business Organization and Management - 2 Assignment Answer 2021 2nd week | এইচএসসি বিএম ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা-২ অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১


ব্যবস্থাপনার ধারণাঃ


ইংরেজী শব্দ ম্যানেজমেন্ট ( Management ) এর বাংলা অর্থ ব্যবস্থাপনা । এর আরেক বাংলা অর্থ পরিচালনা । ব্যবস্থাপনা বা পরিচালনা খুব সার্বজনীন ঘটনা । 


কোন প্রতিষ্ঠান সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য যে বিষয়টি প্রথমেই বিবেচনা করা হয় তা হচ্ছে ব্যবস্থাপনা । উদ্দেশ্য অর্জনের জন্য প্রতিষ্ঠানে নিয়ােজিত সকল কর্মী , অর্থনৈতিক সম্পদ , সকল উপায় - উপকরন সংগ্রহ , সুসংহত এবং পরিচালনা করাকেই ব্যবস্থাপনা বলা হয় । ব্যবস্থাপনা ছাড়া কোন প্রতিষ্ঠান বা কোন ব্যবসা চলতে পারে না । 


ব্যবস্থাপনা হল ব্যবসায় উদ্যোগের কার্যক্রম পরিকল্পনা , সংগঠন । কর্মী পরিচালনা , সমন্বয় ও নিয়ন্ত্রণের প্রক্রিয়া । এটিকে নেতৃত্বের কৌশল , সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং সমন্বয় সাধনের মাধ্যম হিসাবেও বর্ণনা করা হয় । এটি একটি স্বতন্ত্র চলমান প্রক্রিয়া । এই প্রক্রিয়ার অধীনে , একটি ক্রমবর্ধমান ব্যবসায়িক পরিবেশে সংগঠনের কর্মীদের মাধ্যমে কাজ সম্পাদিত হয় । 


অবশেষে বলা যায় যে , ব্যবস্থাপনা হচ্ছে একটি স্বতন্ত্র প্রক্রিয়া যা মানুষ ও অন্যান্য সম্পদ ব্যবহারের মাধ্যমে উদ্দেশ্যসমূহ নির্ধারণ করে পরিকল্পনা , সংগঠন নিয়ন্ত্রম , কার্যাদি সম্পাদনা করে ।


ব্যবস্থাপনার কার্যাবলি


একটি প্রতিষ্ঠানের কাঙ্ক্ষিত ফলাফল দক্ষতা ও ফলপ্রসূতার সাথে ব্যবস্থাপনাকে কতিপয় পারস্পরিক সম্পর্ক যুক্ত কার্য সম্পাদন করতে হয় এগুলােকে ব্যবস্থাপনার কার্যাবলী বলা হয় । নিম্নে ব্যবস্থাপনার কার্যাবলী গুলােকে উপস্থাপন করা হলাে : 



ক ) নির্দেশনা : অধস্তন জনশক্তিকে প্রয়ােজনীয় নির্দেশ দান , তত্ত্বাবধান , উপদেশ ও পরামর্শ প্রদান এবং অনুসরণ কার্যকে নির্দেশনা বলে । যােগ্য জনবল কোথাও থাকলে তারা কাজ করবে এমন প্রত্যাশা করা যায় না , কি কাজ করবে এ বিষয়ে সময়ে - অসময়ে আদেশ নির্দেশ প্রদান করতে হয় । তারা সঠিকভাবে কাজ করছে কিনা বা করতে পারছে কিনা তার তত্ত্বাবধানে প্রয়ােজন পড়ে । ক্ষেত্রবিশেষে উপদেশ ও পরামর্শ প্রদান এবং শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অনুসরণ করতে হয় । 


খ ) প্রেষণা : অধঃস্তন কর্মীদের কাজের প্রতি অনুপ্রাণিত ও স্বেচ্ছাপ্রণােদিত করার কাজকে প্রেষণা বলে । কর্মীদের কোন কাজ করতে বললে তারা সবসময় আন্তরিকতা নিয়ে সম্পাদন করবে এটা আশা করা যায় না । যন্ত্রপাতি সহ অন্যান্য বস্তুগত উপকরণের সাথে জনশক্তির এখানেই বড় পার্থক্য বিদ্যমান । জনশক্তি যদি কাজে স্বতঃস্ফুর্ত ও স্বেচ্ছাপ্রণােদিত না হয় তবে তাদের যত আদেশ নির্দেশ প্রদান করা হােক , তত্ত্বাবধান করা হােক তা কখনােই কাঙিক্ষত ফল দিতে পারেনা । ভীতি প্রদর্শন বা কাজের চাপ সৃষ্টি করলে স্বল্প সময়ের জন্য কখনাে কিছুটা ভালাে করে লক্ষ্য করা গেলেও বাস্তবে তা কার্যকর নয় । তাই ব্যবস্থাপনার পক্ষ থেকে কর্মীদের উৎসাহিত ও অনুপ্রাণিত করে কাজ আদায় এবং প্রতিষ্ঠান ধরে রাখার কাজ বর্তমানকালে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । আর্থিক ও অনার্থিক বিভিন্ন ধরনের প্রণােদনা দেয়ার প্রয়ােজন পড়ে ।


গ ) সমন্বয় সাধন : বিভিন্ন ব্যক্তি ও বিভাগের কাজকে এক সূত্রে গ্রথিত ও সংযুক্ত করার কাজকে সমন্বয় বলে । একটা প্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন ব্যক্তি ও বিভাগ কাজ করে । প্রতিটা ব্যক্তি ও বিভাগ যদি নিজেদের ইচ্ছামতােই কাজ করে , অন্যের সাথে নিজের কাজের সমন্বয় – সংযুক্তির বিষয়র্টি না ভাবে তবে দেখা যাবে একু পর্যায়ে সামগ্রিক কাজের প্রচণ্ড বিশৃঙ্খলা দেখা দিবে । সম্মিলিত যেকোনাে কাজ সকল ব্যক্তি ও বিভাগকে প্রতিষ্ঠানের উদ্দেশ্য অর্জন বা পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য একে অন্যের সাথে তাল মিলিয়ে চলার প্রয়ােজন পড়ে । এটা নিশ্চিত করার দায়িত্ব উর্ধতন নেতৃত্বের । 


ঘ ) নিয়ন্ত্রণ : পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানের কার্যাদি সম্পন্ন হয়েছে কিনা তা পরিমাপ , ত্রুটি - বিচ্যুতি থাকলে তা নির্ণয় ও বিশ্লেষণ এবং প্রয়ােজনীয় সংশােধনী ব্যবস্থা গ্রহণ করার প্রক্রিয়া কে নিয়ন্ত্রণ বলে । প্রতিষ্ঠানের যেকোনাে কাজ শুরুর পূর্বে পরিকল্পনা প্রণীত হয় । তার আলােকে উপায়উপকরণাদির সংহত করা হয়ে থাকে । এরপর অধস্তনদের প্রয়ােজনীয় নির্দেশনা দেয়া হয় । কার্য চলাকালে বিভিন্ন বিভাগের কাজের সমন্বয় সাধন করা হয় । এরপর সময় শেষে পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ কতটা সম্পন্ন হয়েছে তা মূল্যায়নের প্রয়ােজন পড়ে । এতে ব্যবস্থাপনা কার্য কতটা দক্ষতার সাথে পরিচালিত হয়েছে তার প্রমাণ মেলে । এতে ব্যবস্থাপনার জবাবদিহিতা ও কার্য দক্ষতার মান বৃদ্ধি পায় । 


ঙ ) সংগঠন : পরিকল্পনাকে সাফল্যজনকভাবে বাস্তবায়ন করতে হলে কার্যাবলীর ধারা নকশা প্রণয়ন বা সংগঠনের প্রয়ােজন হয় । সংগঠন হচ্ছে এমন একটি যন্ত্র বা কৌশল যার মাধ্যমে পরিকল্পনাকে সফল ভাবে বাস্তবায়িত করা যায় । 


চ ) সমন্বয়সাধন : সমন্বয় সাধন হচ্ছে ওই সব কাজের সমষ্টি যা কোনাে একটি উদ্দেশ্য কে সঠিকভাবে অর্জনের জন্য প্রয়ােজনীয় অর্থ , সম্পদ এবং নির্দেশনার ব্যবস্থা করে । অর্থাৎ একটি প্রতিষ্ঠানে সবার কাজের মাঝে একটা সমঝােতা আনয়ন করে । এর কাজ হচ্ছে বিভিন্ন বিভাগ , উপবিভাগ ও স্তরের কার্যাবলীর মধ্যে সুষ্ঠু যােগাযােগের মাধ্যমে সংহতি স্থাপন করা । সুতরাং সমন্বয় হল একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের সব বিভাগ ও বিভাগীয় কাজের মধ্যে যােগসূত্র স্থাপন করা হয় । 


ছ ) কর্মীসংস্থান ; সংগঠন কাঠামাে নির্ধারণের পর ব্যবস্থাপনার অন্যতম কাজ হলাে সংগঠনের বিভিন্ন স্তরে কাজের প্রকৃতি অনুযায়ী বিভিন্ন সংখ্যক সঠিক ব্যক্তিকে সঠিক স্থানে নিয়ােগ করা । সুতরাং সংগঠন কাঠামাে অনুযায়ী প্রত্যেক পদে উপযুক্ত লােক নিয়ােগ , কর্মীদের কার্যাবলী মূল্যায়ন , পদন্নতির ব্যবস্থা করা , বেতন ও মজুরি নির্ধারণ এবং প্রয়ােজনীয় প্রশিক্ষণ ও উন্নয়ন ইত্যাদি কার্যকে কর্মসংস্থান বলে ।


ব্যবস্থাপকের গুণাবলী 


সফল ব্যবস্থাপক বিভিন্ন প্রতিভার অধিকারী হয়ে থাকেন । কোম্পানীর প্রায় প্রতিটি পদক্ষেপে তাকে পদে পদে নানা ধরনের ভূমিকা গ্রহণ করতে হয় । তাকে নানা গুণে গুণানীত্ব হতে হয় । এখানে আমরা একজন মহান ব্যবস্থাপকের কি কি গুণাবলী থাকা প্রয়ােজন নিচে তা বিস্তারিত আলােচনা করা হলাে : 


১. সৃজনশীলতা সৃজনশীলতা দক্ষতাকে পৃথক ভাবে উপস্থাপন করতে সহায়তা করে থাকে । সৃজনশীলতা হলাে এক ধরনের উদ্দীপনা যা কোম্পানীর বিভিন্ন প্রকল্প গুলােকে এগিয়ে নিতে ও কর্মীদের মনােযােগ আকর্ষণে খুবই গুরুত্বপূর্ণ । একজন সফল ব্যবস্থাপক সৃজনশীল দক্ষতার সমন্বয়ে বিভিন্ন পৃথক কর্মকে একত্রিত করে যে কোন প্রকল্পকে সফল ভাবে সম্পন্ন করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকেন । 


২. কাঠামাে একজন ব্যবস্থাপককে সর্বদা সীমাবদ্ধ ও সুনির্দিষ্ট কাঠামাের মধ্যে কাজ করতে হয় । আর একজন মহান ব্যবস্থাপক ভালাে করেই জানেন কিভাবে কাঠামাের মধ্যে থেকে কাজ করতে হয় । 


৩. স্বজ্ঞা । স্বজ্ঞা হলাে যুক্তিসঙ্গত প্রক্রিয়া ব্যবহার করা ছাড়াই জানতে পারার ক্ষমতা । এটি হলাে মানসিক বুদ্ধিমত্তার ভিত্তিপ্রস্তর । এর মাধ্যমে মানুষ অন্যদের অনুভূতি ও চিন্তা সম্পর্কে বুঝতে পারে । আর শক্তিশালী স্বজ্ঞাই একজন শক্তিশালী ব্যবস্থাপক তৈরি । করতে পারে । 


৪ , জ্ঞান । একজন ব্যবস্থাপককে কোম্পানীর বিভিন্ন বড় বড় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হয় । তাই তার পুঙ্খানুপুঙ্খ জ্ঞান থাকা আবশ্যক । জ্ঞানের ভিত্তিটি এতটাই সংহত হওয়া প্রয়ােজন যেন তারা স্বচ্ছ ভাবে কর্মীদের মনােযােগ আর্কষণ করতে পারে । পাশাপাশি তাদেরকে পরবর্তীতে আরাে কি কি শিখতে হবে তা যেন জানতে পারে । 


৫ , প্রতিশ্রুতি একজন ব্যবস্থাপক কোম্পানীর যে কোন প্রকল্প ও তার টিমের সকল সদস্যের সাফল্যের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ । তিনি তার টিমের দৃষ্টি আর্কষণের চেষ্টা করে থাকেন এবং টিমের শেষ ফলাফলের জন্য সামনের দিকে এগিয়ে যান । 


৬ , মানবিক কর্মীরা মানবিক মূল্যবােধ সম্পন্ন নেতাদের মূল্যায়ন করে থাকেন । আর সেরা নেতারা অন্যদের মানদন্ডের সাথে মানিয়ে নিতে মানবিক আচরণ করে থাকেন । পাশাপাশি অন্যদের সাথে যােগাযােগ স্থাপনের ক্ষেত্রে বিনয়ী হয়ে থাকেন । 


৭. বহুমুখীতা বহুমুখীতা একজন মহান ব্যবস্থাপকের মূল্যবান গুণ গুলাের একটি । বহুমুখীতা বলতে ব্যক্তির উন্মুক্ততাকে বুঝানাে হয়েছে । এর ফলে একজন ব্যবস্থাপক যে কোন প্রয়ােজনে যে কোন বাধাকে তুচ্ছ মনে করে সামনে এগিয়ে যেতে পারেন । 


৮. উজ্জ্বলতা একজন সফল ব্যবস্থাপক শুধুমাএ অসামান্য ফলাফলই অর্জন করেন না , তার পুরাে প্রক্রিয়াটিই অত্যন্ত মজাদার হয়ে থাকে । একজন ব্যবস্থাপক কোম্পানীর যে কোন প্রকল্পকে কর্মীদের সামনে উজ্জ্বল ভাবে উপস্থাপন করতে পারেন । যার ফলে প্রকল্পটি সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া সহজ হয় ।

ব্যবস্থাপনার গুরুত্ব 


মানুষ সামাজিক জীব বিধায় পরস্পর সম্পর্ক যুক্ত হয়ে ব্যক্তি ও সামাজিক উন্নয়নে সচেষ্ট থাকে । অনেকে ব্যবস্থাপনাকে স্থির ব্যবসায় হিসেবে মনে করেন । বস্তুতপক্ষে ব্যবস্থাপনা হলাে একটি অত্যাবশ্যকীয় সামাজিক প্রক্রিয়া । এছাড়া ব্যবস্থাপনার কার্যাবলী একটি অপরটির সাথে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত । 


তাই ব্যবস্থাপনার কোন কাজটি অধিক গুরুত্বপূর্ণ তা নির্দিষ্ট করে বলা অবশেষে বলা যায় যে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিচালনার জন্য ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনার গুরুত্ব অপরিসীম ।


স্বীকারোক্তিঃ এখানে উপস্থাপিত সকল তথ্যই দক্ষ ও অভিজ্ঞ লোক দ্বারা ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহ করা। যেহেতু কোন মানুষই ভুলের ঊর্দ্ধে নয় সেহেতু আমাদেরও কিছু অনিচ্ছাকৃত ভুল থাকতে পারে।সে সকল ভুলের জন্য আমরা আন্তরিকভাবে ক্ষমাপ্রার্থী এবং একথাও উল্লেখ থাকে যে এখান থেকে প্রাপ্ত কোন ভুল তথ্যের জন আমরা কোনভাবেই দায়ী নই এবং আপনার নিকট দৃশ্যমান ভুলটি আমাদেরকে নিম্নোক্ত মেইল / পেজ -এর মাধ্যমে অবহিত করার অনুরোধ জানাচ্ছি।

ই-মেইলঃ itshafiqul7@gmail.com



Leave a Comment