৯ম শ্রেনী তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ১৬শ সপ্তাহের এসাইনমেন্ট | Class 9th ICT 16th Week Assignment


যে সকল ছাত্র ছাত্রীরা ৯ম শ্রেণীর ১৬তম সপ্তাহের আলাদা বিষয় ভিত্তিক অ্যাসাইনমেন্ট এর প্রশ্ন চাচ্ছেন তারা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন। আপনি আমাদের প্রকাশিত এই আর্টিকেলের মাধ্যমে ৯ম শ্রেণী তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি  অ্যাসাইনমেন্টের ব্যাখ্যাসহ প্রশ্ন ডাউনলোড করে নিতে পারেন। ফলে শিক্ষার্থীরা প্রশ্ন দেখে খুব সহজেই ১৬তম সপ্তাহের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অ্যাসাইনমেন্টের। ৯ম শ্রেণী তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অ্যাসাইনমেন্টের প্রশ্ন নিচে দেওয়া হল

অ্যাসাইনমেন্টঃ ০২
প্রথম অধ্যায়: তথ্য ও যােগাযােগ প্রযুক্তি এবং আমাদের বাংলাদেশ
বিষয়বস্তুঃ
একুশ শতক এবং তথ্য ও যােগাযােগ প্রযুক্তি,
তথ্য ও যােগাযােগ প্রযুক্তির বিকাশে উল্লেখযােগ্য ব্যক্তিত্ব,
ইলার্নিং ও বাংলাদেশ,
ইগভার্ন্যান্স ও বাংলাদেশ,
ইসার্ভিস ও বাংলাদেশ,
ইকমার্স ও বাংলাদেশ,
বাংলাদেশের কর্মক্ষেত্রে আইসিটি,
সামাজিক যােগাযােগ ও আইসিটি,
বিনােদন ও আইসিটি, ডিজিটাল বাংলাদেশ।

অ্যাসাইনমেন্টঃ ‘ডিজিটাল বাংলাদেশে ই-সার্ভিস, ই-গভর্ন্যান্স ও ই-কমার্স আমাদের | জীবনকে করেছে সহজতর’-এর | উপর ৩০০ শব্দের মধ্যে একটি প্রতিবেদন তৈরি কর।

নির্দেশনাঃ
প্রতিবেদনটি তৈরির ক্ষেত্রে লক্ষ রাখতে হবে –
১। প্রারম্ভিক অংশ: মূল শিরােনাম, প্রাপকের নাম, ঠিকানা।
২। প্রধান অংশ: বিষয় সম্পর্কে ভূমিকা, মূল প্রতিবেদন
ক. ই-সার্ভিস, ই-গভর্ন্যান্স ও ই-কমার্স কী তা উপস্থাপন।
খ. আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে এ সকল সেবা কী ধরনের সুবিধা দিচেছ তার বর্ণনা।
গ. এ সকল সেবা আমাদের বর্তমান জীবনকে কীভাবে সহজতর করেছে তার বর্ণনা।
ঘ. উপসংহার ও সুপারিশ।
৩ পরিশিষ্ট: তথ্য নির্দেশ, গ্রন্থ বিবরণী, কমিটির তালিকা ও আনুসঙ্গিক বিষয়াদি

৯ম শ্রেনী তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ১৬শ সপ্তাহের এসাইনমেন্ট উত্তর | Class 9th ICT 16th Week Assignment Answer


তারিখ :
বরাবর , প্রধান শিক্ষক
বিষয় : ‘ডিজিটাল বাংলাদেশে ই-সার্ভিস, ই-গভর্ন্যান্স ও ই-কমার্স আমাদের জীবনকে করেছে সহজতর’-এর উপর ৩০০ শব্দের মধ্যে একটি প্রতিবেদন তৈরি কর।
জনাব,
বিনতি নিবেদন এই যে , আপনার আদেশ নং বা.উ.বি.১০৩৭ তারিখ ১৪/৯/২০২১ অনুসারে উপরােক্ত বিষয়ের উপর আমার স্বব্যখ্যাত প্রতিবেদনটি নিন্মে পেশ করলাম ।

ই-সার্ভিস, ই-গভর্ন্যান্স ও ই-কমার্স কী তা উপস্থাপন

ই-কমার্স কি ;

এই মুহূর্তে অনলাইনের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং বহুল ব্যবহূত ব্যবসাই হচ্ছে ই-কমার্স। অনলাইনের মাধ্যমে কেনা-বেচা। শপিং মলে গিয়ে শপিং করার পুরোপুরি ফ্লেভার না থাকলেও গ্রাহকরা অনলাইনে নিজের পছন্দমতো প্রয়োজনীয় পণ্যের অর্ডার করছে, বাসায় বসেই ডেলিভারি পাচ্ছে। ইচ্ছে হলে পরবর্তীতে পণ্যটি ফেরত দেওয়া কিংবা বদলানোর সুযোগও থাকে।

আমাদের দেশেও এখন অনেকগুলো ই-কমার্সের ব্যবসা রয়েছে। তবে পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে ই-কমার্সের ব্যবসাটি যতটা জনপ্রিয় হয়েছে, সেই তুলনায় আমাদের দেশে কিছুই না। এর বড় কারণ হলো মার্কেটিং, পণ্যের গুণগত মান নিশ্চয়তাসহ গ্রাহক সেবা।

কিছু কিছু অনলাইনের দূর্নীতির জন্য অনেকেই অনলাইনে পণ্য অর্ডার করতে ভয় পান। তবে হ্যাঁ, ই-কমার্স মার্কেটের বিকল্প নেই ভবিষ্যতে। তাই একটি গ্রাহকের সব ধরনের প্রয়োজন মেটাতে, তার সেবা নিশ্চয়তা দিতে যা যা করণীয় এর সব কিছু যদি আপনি নিশ্চিত করতে পারেন। পাশাপাশি এর মার্কেটিংটাও যদি আপনি বড় আকারে করতে পারেন। তাহলে অবশ্যই আপনি এই পেশায় সফল একজন হতে পারবেন। এই ব্যবসাকে ক্যারিয়ার হিসেবে ধরে অনেক দূর এগিয়েও যেতে পারবেন। ভাল মানের ই-কমার্স অ্যাপ পেতে হলে নিচের লিঙ্ক এ ক্লিক করুন।

ই-গভর্ন্যান্স:

ই-গভর্নেন্স (E-governance) এর পূর্ণরূপ হলাে, ইলেকট্রনিক গভর্নেন্স (Electronic Governance)। এটা এমন একটি পদ্ধতি বা ব্যবস্থা যা। সরকারের কর্মকান্ড ইলেকট্রনিক বা ডিজিটাইজড আকারে রূপান্তরিত করে এবং জনগণের সাথে সরকারের সরাসরি যােগসূত্র স্থাপন করে। ডিজিটালাইজড ইনফরমেশন তথ্য প্রযুক্তির বিভিন্ন মাধ্যমের সাহায্যে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান শেয়ার করতে পারে। সরকারী কার্যক্রমে ও প্রক্রিয়ায় ডিজিটাল পদ্ধতির প্রয়ােগই হচ্ছে ই-গভর্ন্যান্স। অতীতে পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল বিশেষ করে এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল সংগ্রহ করা পরীক্ষার্থী এবং অবিভাবকদের একটি বিড়ম্বনা ব্যাপার ছিল।

কিন্তু বর্তমানে তথ্য ওযােগাযােগ প্রযুক্তির কল্যাণে ফল প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে ইন্টারনেট এমনকি মােবাইল ফোনে এসএমএসের মাধ্যমে ফলাফল জানা যায়। আবার পরীক্ষার ফলাফল পুন: মূল্যায়ন করার জন্যও এখন অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করা হচ্ছে এবং ফলাফল অতিদ্রুত পাওয়া যাচ্ছে। শিক্ষাক্ষেত্রে ইগভর্ন্যান্সের আর একটি উদাহরণ হলাে কলেজে উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের ভর্তির ক্ষেত্রে অনলাইনে আবেদন। শিক্ষার্থীদের এখন আর কলেজে ভর্তি পরীক্ষা দেওয়ার প্রয়ােজন নাই। শিক্ষার্থী যে কোন স্থান হতে তার পছন্দের কলেজে ভর্তির জন্য অনলাইনে আবেদন করতে পারছে। এমনকি মােবাইলে কলেজে উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের ভাতর ক্ষেত্রে অনলাইনে আবেদন করতে পারছে।

এখন মাত্র ২-৫ দিনে পাওয়া যাচ্ছে। শুধু তাই নয়, তথ্যের ডিজিটালকরণের ফলে সিদ্ধান্ত গ্রহণে ৮০-৯০ শতাংশ সময় কম লাগছে। সেবা প্রদানে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা বৃদ্ধির পাশাপাশি বিভিন্ন দলিল, পর্চা প্রভৃতির নকল প্রদানে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের সক্ষমতাও ৪০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। নাগরিক যন্ত্রণার আর একটি উদাহরণ হলাে পরিসেবাসমূহের বিল পরিশােধ। বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানি ইত্যাদির বিল পরিশােধের গতানুগতিক পদ্ধতি খুবই সময়সাপেক্ষ এবং যন্ত্রণাদায়ক, কোন কোন ক্ষেত্রে একটি সম্পূর্ণ কর্মময় দিন বিদ্যুৎ বিল অথবা গ্যাস বিল পরিশােধেই ব্যয় হয়ে যেত। কিন্তু বর্তমানে মােবাইল ফোন কিংবা অনলাইনে এই বিল পরিশােধ করা যায়।

আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে এ সকল সেবা কী ধরনের সুবিধা দিচেছ তার বর্ণনা

বর্তমানে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের যাবতীয় তথ্য ওয়েবসাইটের মাধ্যমে পাওয়া যাচ্ছে এবং অনলাইনের মাধ্যমে ভর্তির আবেদন জমা নেওয়া হচ্ছে এবং ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন হচ্ছে। তথ্যের ডিজিটালকরণের ফলে বর্তমানে । জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে সকল শিক্ষার্থী এসএমএসের মাধ্যমেও শিক্ষার্থীরা ভর্তির আবেদন করতে পারছে। বর্তমানে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের যাবতীয় তথ্য ওয়েবসাইটের মাধ্যমে পাওয়া যাচ্ছে এবং অনলাইনের মাধ্যমে ভর্তির আবেদন জমা নেওয়া হচ্ছে এবং ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন হচ্ছে। তথ্যের ডিজিটালকরণের ফলে বর্তমানে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে সকল সেবা স্বল্প সময়ে, কম খরচে এবং ঝামেলাহীনভাবে পাওয়া যায়।

ই-গভর্ন্যান্সের মূল বিষয় হলাে নাগরিক জীবনমান উন্নত করা এবং হয়রানি মুক্ত রাখা। ইগভর্ন্যান্সের মাধ্যমে কোন কোন কার্যক্রমের সময় ২৪ঘন্টা সপ্তাহে ৭ দিন ও বছরে ৩৬৫ দিনে পরিণত করা যায়। ফলে,নাগরিকরা নিজেদের সুবিধাজনক সময়ে সেবা গ্রহণ করতে পারে। বাংলাদেশে ই-গভর্ন্যান্স চালুর ফলে সরকারি দপ্তরসমূহের মধ্যে আন্ত:সংযােগসহ কর্মীদের দক্ষতাও বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে দ্রুত সেবা প্রদান করা সম্ভব হচ্ছে। তবে। এখনও অনেক ক্ষেত্রে ই-গভর্ন্যান্স চালু হাওযার বাকি রয়েছে। সকল ক্ষেত্রে ইগভর্ন্যান্স চালু হলে দেশ আরও অনেক উন্নতির দিকে এগিয়ে যাবে।

এ সকল সেবা আমাদের বর্তমান জীবনকে কীভাবে সহজতর করেছে তার বর্ণনা


ইলেকট্রনিক মানি ট্রান্সফার সিস্টেম ( ই – এমটিএস) : বাংলাদেশ ডাক বিভাগের ইলেকট্রনিক মানি ট্রান্সফার সিস্টেমের মাধ্যমে দেশের এক অঞ্চল থেকে অন্য অঞ্চলে নিরাপদে , দ্রুত ও কম খরচে টাকা পাঠানাে যায়। ১ মিনিটের মধ্যে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত পাঠানাে যায়। দেশের প্রায় সকল ডাকঘরে এই সেবা পাওয়া যায় । ই – পর্চা সেবা : বর্তমানে দেশের সকল জমির রেকর্ডের অনুলিপি অনলাইনে সংগ্রহ করা যায় । এটিকে বলা হয় ই – পর্চা। পূর্বে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মীগণ বড় বড় রেকর্ড বই থেকে তথ্যসমূহ পূর্ব নির্ধারিত ছকে পূরণ করে আবেদনকারীকে সরবরাহ করতেন। এজন্য আবেদনকারীকে যেমন সরাসরি উপস্থিত হতে হতাে তেমনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মীরাও গতানুগতিক পদ্ধতিতে পর্চা তৈরি করতেন। বর্তমানে এটি ই – সেবার আওতায় আসাতে আবেদনকারী দেশ – বিদেশের যেকোনাে স্থান থেকেই নির্দিষ্ট ফি জমা দিয়ে পর্চা সংগ্রহ করতে পারেন।

ই – স্বাস্থ্যসেবা : বিভিন্ন সরকারি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে কর্মরত চিকিৎসকরা এখন মােবাইল ফোনে স্বাস্থ্য পরামর্শ দিয়ে থাকেন। এজন্য দেশের সকল সরকারি হাসপাতালে একটি করে মােবাইল ফোন দেওয়া হয়েছে। দেশের যেকোনাে নাগরিক এভাবে যেকোনাে চিকিৎসকের পরামর্শ পেতে পারেন। এছাড়া দেশের কয়েকটি হাসপাতালে। টেলিমেডিসিন সেবা চালু হয়েছে। এর মাধ্যমে রােগী হাসপাতালে না এসেও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সেবা ও পরামর্শ পাচ্ছেন ।

রেলওযের ই – টিকেটিং ও মােবাইল টিকেটিং: বাংলাদেশ রেলওয়ের কয়েকটি আন্তঃনগর ট্রেনের টিকেট এখন মােবাইল ফোনেও ক্রয় করা যায়। আবার অনলাইনেও টিকেট সংগ্রহের ব্যবস্থা রয়েছে। ফলে , নিজের সুবিধামতাে সময়ে রেলস্টেশনে না গিযেও নির্দিষ্ট গন্তব্যের টিকেট সংগ্রহ সব হচ্ছে। মােবাইল ফোন বা অনলাইনে টিকেট সংগ্রহ করা হলে ট্রেন ছাড়ার অল্প সময় পূর্বে যাত্রীকে স্টেশনে যেতে হয় এবং মােবাইল ফোন বা অনলাইনে প্রাপ্ত। গােপন নম্বর প্রদর্শন করে সেখানে নির্ধারিত কাউন্টার থেকে যাত্রার টিকেট সংগ্রহ করে নিতে হয়।

জাতীয় ই-তথ্যকোষ: জীবন-জীবিকাভিত্তিক সকল তথ্য যেন সহজেই এক জায়গায় খুঁজে পাওয়া যায় সেজন্য বাংলা ভাষায় সর্বপ্রথম তথ্যকোষ জাতীয় ইতথ্যকোষ চালু করা হয়েছে। জাতীয় ই-তথ্যকোষে কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, আইন ও মানবাধিকার, পর্যটন, কর্মসংস্থান, শিল্প ও বাণিজ্য, নাগরিক সেবা, পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ইত্যাদি বিষয়ে তথ্য টেক্সট, এ্যানিমেশন, ছবি, অডিও এবং ভিডিও আকারে বাংলা ভাষায় সন্নিবেশ করা হয়েছে। এছাড়াও জাতীয় ই-তথ্যকোষ ওয়েবসাইটের ভিডিও কন্টেন্টসমূহকে নিয়ে অ্যাপস এবং নারী উন্নয়ন ও নির্যাতন প্রতিরােধ বিষয়ক যে সেকল তথ্য রয়েছে সেগুলাে নিয়ে তথ্যকোষে ‘জাগরণ’ নামে একটি সাব- সাইট রয়েছে।

ই-কমার্স: তথ্য ও যােগাযােগ প্রভাব ব্যাপক ভাবে পরিবর্তন করে দিয়েছে বিশ্ব অর্থনীতিকে। মানুষের এমন কোনাে কর্মক্ষেত্র নেই যেখানে প্রযুক্তির ছোঁয়া লাগেনি। বর্তমানে অফিস অটোমেশন ও ইন্টারনেট সংযােগের সহজলভ্যতা আর দ্রুততার কারণে প্রতিদিনই হচ্ছে কোটি কোটি বাণিজ্যিক লেনদেন, শেয়ার করা হয় কোটি কোটি ম্যাসেজ ও ই-মেইল। বর্তমানে ইন্টারনেট অর্থনীতির ক্রমােন্নতির চালক এবং কর্মক্ষেত্র তৈরির নিয়ামক।

প্রতিবেদকের নাম :

রোল নং :

প্রতিবেদনের ধরন : প্রাতিষ্ঠানিক,

প্রতিবেদনের শিরোনাম : পৃ‘ডিজিটাল বাংলাদেশে ই-সার্ভিস, ই-গভর্ন্যান্স ও ই-কমার্স আমাদের জীবনকে করেছে সহজতর’-এর উপর ৩০০ শব্দের মধ্যে একটি প্রতিবেদন তৈরি কর।

প্রতিবেদন তৈরির স্থান :

তারিখ :

Leave a Comment